শিক্ষা

Mid Day Meal – মিড ডে মিল নিয়ে বিরাট খবর। সব পড়ুয়াদের সুবিধা হবে। এই প্রথম এমন সিদ্ধান্ত।

দেশের প্রতিটি সরকারি স্কুল পড়ুয়াদের জন্য ভারত সরকার অনেক বছর আগেই Mid Day Meal এর ব্যবস্থা চালু করেছে। দেশের প্রচুর গরিব ছেলে মেয়ে আছে যারা দুবেলা দুমুঠো খেটে পায় না ঠিক মত। তাই তাদের কথা ভেবেই যাতে তারা পেট ভরে খেতে পারে এবং তার সাথে পুষ্ঠিযুক্ত খাবার পায় এর জন্যে মিড ডে মিল এর ব্যবস্থা চালু করেছিল ভারত সরকার।

Mid Day Meal Scheme Will Give Breakfast.

তবে এবার মিড ডে মিলের পাশে পড়ুয়াদের আরও বাড়তি খাবার দেওয়া হবে। 2021 সালের 29শে সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় সরকার (Central Government) প্রধানমন্ত্রী পোষণ শক্তি নির্মাণ (PM Poshan Scheme) নামে একটি প্রকল্প চালু করে। তখন ওই প্রকল্পের আওতায় মিড ডে মিল প্রকল্পকে (Mid Day Meal Scheme) নিয়ে আসা হয়। প্রধানমন্ত্রী পোষণ শক্তি নির্মাণ প্রকল্পের মাধ্যমে মিড ডে মিলে খাবার দেওয়া এবং শিশুদের শরীরের পুষ্টির জন্য বিভিন্ন পুষ্টিগত খাবার মিড ডে মিলের মেনুতে যুক্ত করা হয়।

পেট খালি থাকলে কোন কাজে মন বসেনা। আর পড়াশোনাতে তো আরই না। তাই পড়ুয়াদের যাতে পেট খালি রেখে পড়াশোনা করতে না হয় তারজন্যে ভারত সরকার (Government Of India) বহু বছর আগে Mid Day Meal ব্যবস্থা চালু করেছে। 1995 সালে 15ই আগস্ট মিড ডে মিল ব্যবস্থা চালু করে সরকার। স্কুলে যাতে পড়ুয়ারা পড়তে আসে এবং তাদের পুষ্ঠির কথা মাথায় রেখেই Mid Day Meal ব্যবস্থার জন্য প্রতি বছর কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ করে।

SVMCM Scholarship (স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ)

তবে এবার কেন্দ্র সরকার শিশুদের শরীর কথা চিন্তা করে Mid Day Meal ছাড়াও ব্রেকফাস্ট চালু করার কথা ঘোষনা করেছে। এই পরিকল্পনার 2021 সাল থেকে চিন্তা ভাবনা করছিল সরকার। তবে তা 21 সালের পর থেকে ধামাচাপা পরে যায়। দু’বছর পর আবার সেই পরিকল্পনার কথা উঠে এসেছে। এবার পড়ুয়াদের মিড ডে মিলের সাথে ব্রেকফাস্টও দেওয়ার চিন্তা ভাবনা চলছে।

উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় নতুন সিলেবাস। শিক্ষার্থীদের কতটা সুবিধা হবে?

যদি সরকারি স্কুল গুলোতে ব্রেকফাস্ট দেবার কথা ভাবা হয় তাহলে কেন্দ্রের আরও 400 কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। এই প্রস্তাবটি এখনো অনুমোদন পায়নি তবে অনুমোদন পেলে প্রতিটি স্কুলের পড়ুয়ারা সকলের খাবার পাবে। আর এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে দেশের সকল গরিব ও মধ্যবিত্ত মানুষদের সুবিধা হতে চলেছে বলে মনে করছেন অনেকে।
Written by Ananya Chakraborty.

মাধ্যমিক পরীক্ষার টেস্ট পেপার বিতরনে জটিলতা!

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *