প্রকল্প

Indian Farmers – কৃষকদের শস্য বীমা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। লক্ষ লক্ষ কৃষকবন্ধুর দারুণ সুবিধা হবে।

Indian Farmers বা ভারতীয় কৃষকদের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ খবর। সরকার ফসলের জন্যে বীমা করার যে পদ্ধতি এনেছে তাতে উপকৃত হয়েচে অনেক কৃষি। এবার রবি মরশুমের ফসলের বীমার জন্যে আবেদন জমা পড়েছে 7 লক্ষ। তবে সব ফসলের মধ্যে সর্ষের বীমার জন্যে আবেদন সব থেকে বেশি জমা পড়েছে। রবি মরসুমের ফসল এর মধ্যে পরে আখ, গম, মুসুর, ভুট্টা, খেসরি, ছোলা, সর্ষে, আলু সহ মলত আটটি ফসল।

Indian Farmers Latest News.

এই সব ফসলের জন্য বীমার আবেদন করছেন কৃষকরা। এই সব ফসলের বীমার আবেদন করার তারিখ 31 শে ডিসেম্বর থেকে 15ই জানুয়ারি পর্যন্ত বরন হয়েছে। তবে বরো ধানের জন্যে বীমার আবেদন 31শে জানুয়ারী পর্যন্ত করতে পারবেন। তাছাড়া তিল চাষের জন্য তারা মার্চ মাস পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। জেলা কৃষি দফতর থেকে খবর পাওয়া গেছে (Indian Farmers).

15ই জানুয়ারি পর্যন্ত রবি মরশুমে বীমার আওতাভুক্ত 10 টি ফসলের জন্যে প্রায় 7 লক্ষ আবেদন জমা পড়েছে।একজন চাষি একটি আবেদন পত্রে একাধিক ফসলের বীমার জন্য আবেদন করেছেন। তবে 15ই জানুয়ারি তে আবেদন জমা করা শেষ হওয়ায় 8টি ফসলের মধ্যে সর্ষের জন্যে আবেদন সব থেকে বেশি জমা পড়েছে। সর্ষের জন্য অবেদন জমা পড়েছে আড়াই লক্ষ (Indian Farmers).

গমের জন্যে 30 হাজার এবং বোরো ধানের জন্যে আবেদন এখন চলছে এখনো পর্যন্ত 20 হাজার আবেদন জমা পড়েছে। কৃষি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, গত রবি মরসুমে প্রায় সাড়ে সাত লক্ষ চাষি বিমার জন্য আবেদন করেছিলেন। তার মধ্যে জেলার 125 টি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রায় 1 লক্ষ 63 হাজার চাষি প্রায় 63 কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পেয়েছেন (Indian Farmers)

Free Ration (বিনামূল্যে রেশন)

আখ ও আলু বাদে রবি মরসুমে 8টি ফসলের বীমার প্রিমিয়ামের পুরো তাম দিচ্ছে সরকার। প্রাকৃতিক বিপর্যয় বা অন্য কোন কারনে ফসলের ক্ষতি হলে কৃষি দফতরের প্রতিবেদন ও উপগ্রহ চিত্রের থেকে সংগ্রহীত তথ্য অনুযায়ী ক্ষতিপুরণ পেতে পারেন কৃষকরা। জেলা উপ কৃষি অধিকর্তা (প্রশাসন) মোহনলাল কুমার বলেন, “ক্ষতিপূরণ পাওয়ার ফলে বিমার আগ্রহ বাড়ছে (Indian Farmers).

36000 টাকা পাবেন এই প্রকল্পে। মোদী সরকারের ঘোষণা। আবেদন শুরু হয়ে গেছে।

আমরাও অধিক সংখ্যক চাষিকে বিমার আওতাভুক্ত করতে নানা ভাবে প্রচার করছি। আটটি ফসলের বিমার আবেদনের সময় শেষ হয়েছে। লক্ষ্য মাত্রায় পৌঁছব। জেলা উপ কৃষি অধিকর্তা মোহনলাল কুমার বলেন, “ক্ষতিপূরণ পাওয়ার ফলে বিমার আগ্রহ বাড়ছে। আমরাও অধিক সংখ্যক চাষিকে Indian Farmers) বিমার আওতাভুক্ত করতে নানা ভাবে প্রচার করছি। আটটি ফসলের বিমার আবেদনের সময় শেষ হয়েছে, লক্ষ্য মাত্রায় পৌঁছব।
Written by Ananya Chakraborty.

রাজ্যে আবারও শুরু অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও সহায়িকা পদে নিয়োগ।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *