NPS Scheme – বদলে গেল NPS এর টাকা তোলার নিয়ম, এই নথিগুলি জমা না করলে বিপদে পড়বেন, আর টাকা তোলা যাবে না।
NPS Scheme এ টাকা আছে? চাকরি থেকে অবসরের পর বেশিরভাগ মানুষের পেনশনই একমাত্র ভরসা হয়ে ওঠে। তাই সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে পেনশন স্কিম চালু করা হয়েছিল। যার নাম ন্যাশনাল পেনশন স্কিম বা NPS Scheme. এই স্কিমে টাকা জমানোর ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের দারুন সব সুবিধা প্রদান করা হয়ে থাকে। তবে ১ এপ্রিল, ২০২৩ থেকে NPS Scheme এ টাকা তোলার নিয়মে পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগে থেকে না জানলে সমস্যায় পড়তে পারেন। তাই চলুন চটপট বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।
NPS Scheme এ KYC নথিপত্র জমা করার সহজ পদ্ধতি, জেনে নিন।
PFRDA-এর বিজ্ঞপ্তি অনুসারে টাকা তোলার ক্ষেত্রে গ্রাহকদের নির্দিষ্ট কিছু উইথড্রল এবং KYC নথি আপলোড করতে হবে। অর্থাৎ বর্তমানে NPS থেকে পেনশনের টাকা তোলার ক্ষেত্রে সেন্ট্রাল রেকর্ড কিপিং এজেন্সি বা CRA- তে বিনিয়োগকারীকে প্রমাণ হিসেবে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় নথিপত্র আপলোড করতে হবে। প্রত্যেক কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের নিজেদের নোডাল অফিসের মাধ্যমে আংশিক পেনশনের টাকা তোলার ক্ষেত্রে আবেদন জমা করতে হবে।
কোন কোন প্রয়োজনীয় নথিপত্র বা KYC নথিপত্র আপলোড করতে হবে?
১) পরিচয় পত্র,
২) টাকা তোলার ফর্ম/ এনপিএস উইথড্রল বা এক্সিট ফর্ম,
৩) বসবাসের প্ৰমাণ,
৪) ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিবরণ,
৫) PRAN কার্ডের জেরক্স কপি (PRAN নম্বর / Permanent Retirement Account Number বা স্থায়ী পেনশন অ্যাকাউন্ট নম্বর)।
SBI এর FD স্কিম, বিনিয়োগের উপর মিলবে 7.60% সুদ, বিনিয়োগের সর্বোচ্চ পরিমান কত?
NPS উইথড্রল বা এক্সিটের আবেদন জানাবেন কিভাবে?
এক্ষেত্রে জানিয়ে রাখি, সরকারি NPS Scheme বা কর্পোরেট, যে প্রকল্পই বেছে নেওয়া হোক না কেন, এই স্কিম থেকে এক্সিটের জন্য কয়েকটি পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। অনলাইনের নাধ্যমে আবেদন জানাতে হবে। প্রথমে CRA সিস্টেমে logইন করতে হবে। আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করলে ই-সাইন বা ওটিপি অথেন্টিকেশন, নোডাল অফিস বা পিওপি অনুমোদন ইত্যাদি সম্পর্কে নোটিফিকেশন পাওয়া যাবে। এরপর NPS অ্যাকাউন্ট থেকে আবেদন জানানো হলে ব্যক্তির ব্যাংকের তথ্য, ঠিকানা, নমিনীর নাম ইত্যাদি তথ্য NPS উইথড্রয়াল ফর্মে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই জমা হয়ে যাবে।
এরপর বার্ষিক এবং নির্দিষ্ট টাকার অঙ্ক, বার্ষিক বিবরণ ইত্যাদির জন্য তহবিল অ্যালোকেশন, ইত্যাদি সিলেক্ট করা যাবে। পেনি ড্রপ ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অনলাইনে ভেরিফাই করা হবে। এক্সিট রিকোয়েস্ট জমা দেওয়ার সময় আবশ্যিকভাবে KYC নথিপত্র (পরিচয় পত্র, ঠিকানার প্রমাণ, PRAN কার্ড/ ePRAN কপি এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য) আপলোড করতে হবে।
গাড়ি ও বাইক চালকদের জন্য বদলাতে চলেছে ট্রাফিক নিয়ম, না মানলে লাইসেন্স বাতিল করা হবে।
রিকোয়েস্ট অথরাইজেশনের জন্য ২টি অপশন দেখা যাবে। একটি হল OTP অথেন্টিকেশন, যা রেজিস্টার্ড ফোন নম্বরে এবং ইমেল আইডিতে OTP পাঠাবে। অন্য একটি e-Sign, যা আধার কার্ড ব্যবহার করে ই-সাইন করতে হবে। তাহলেই আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
এই সংক্রান্ত খবরের নতুন আপডেট সবার আগে পেতে হলে এই ওয়েবপোর্টালটি ফলো করতে ভুলবেন না।