Public Provident Fund – এই প্রকল্পের টাকা 31 মার্চের মধ্যে অ্যাকাউন্টে ঢুকবে, ধনী গরিব সবাই পাবে।
সাধারণ মানুষের জন্য সুখবর। দেশের মানুষের সুবিধার্থে একাধিক স্কিম চালু করা হয়েছে। তবে আগামী 31 মার্চের মধ্যে Public Provident Fund স্কিমের বিনিয়োগকারীরা পাবেন মোটা অঙ্কের টাকা। সঙ্গে মিলবে চড়া হারে সুদ। স্কিমের নাম? কারা এই স্কিমে বিনিয়োগের সুবিধা পাবেন? সুদের হার কত? অন্যান্য সুবিধা? এই স্কিমের বড় সুবিধা হল নিশ্চিত রিটার্ন মিলবে।অর্থাৎ বিনিয়োগের অর্থ হারানোর ঝুঁকি থাকবে না। বিস্তারিত জানতে হলে অবশ্যই এই প্রতিবেদনটি পড়তে ভুলবেন না।
Public Provident Fund এ বার্ষিক 7.1% সুদের হারে মিলবে এই সুবিধা? বিস্তারিত জানুন।
স্কিমের নাম – পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড বা PPF.
সুদের হার – বর্তমানে এই স্কিমের গ্রাহকেরা পাবেন ৭.১ শতাংশ হারে সুদ। বিশেষত চক্রবৃদ্ধি সুদের হারে এই সুদ পাবেন।
কত টাকা বিনিয়োগ করা যাবে?
একজন বিনিয়োগকারী নূন্যতম ৫০০ টাকা বিনিয়োগের সুবিধা পাবেন। সর্বোচ্চ ১.৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করা যাবে। এই স্কিমে সুদের হার প্রতি বছর অর্থ মন্ত্রণালয় কর্তৃক নির্ধারিত হয়। সেটি 31 মার্চ প্রদান করা হয়। চলতি বছরের 31 মার্চও বিনিয়োগকারীর অ্যাকাউন্টে এই টাকা প্রদান করা হবে।
লটারির টিকিটের কোন ফর্মুলা ফলো করে কোটি টাকার পুরস্কার জিতলেন জলপাইগুড়ির বাসিন্দা, জেনে নিন।
Public Provident Fund এ আবেদনের আগে জেনে নিন কি কি নথি প্রয়োজন দেখে নিন
১) আবেদনকারীকে অবশ্যই ভারতীয় নাগরিক হতে হবে
২) আবেদনকারীর আধার কার্ড থাকা বাধ্যতা মূলক
৩) বর্তমান বয়সের রঙিন পাসপোর্ট সাইজের ছবি
৪) এবং প্যান কার্ড, ভোটার কার্ড
Public Provident Fund আবেদনের পদ্ধতিঃ-
ব্যাংক পোষ্ট অফিস বা যেকোনো অর্থ লগ্নী সংস্থায় PPF এর আবেদন কড়া যায়। এখানে আপনার KYC ডকুমেন্টস ও ফটো এবং নির্দিষ্ট ফর্ম ফিলাপ করে আবেদন করতে পারেন। কমপক্ষে ৫০০ টাকা দিয়ে একাউন্ট খোলা যায়। বছরে সর্বাধিক ১৫০০০০ টাকা পর্যন্ত রাখতে পারবেন।
অন্যান্য সুবিধা-
ভবিষ্যতের কথা ভেবে সকল মানুষই ব্যাংকে বা পোস্ট অফিসে টাকা বিনিয়োগ করে থাকেন। কিন্তু PPF অ্যাকাউন্টে বিনিয়োগে কোন কোন সুবিধা মিলবে? চলুন জেনে নেওয়া যাক।
১) PPF অ্যাকাউন্টে ১৫ বছরের মেয়াদে বিনিয়োগ করলে, বিনিয়োগের ৬ বছর বাদেই সেই টাকা তুলে নেওয়া সম্ভব। তা না হলে মেয়াদ আরো ৫ বছর পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে।
Public Provident Fund – মাত্র কয়েক বছর টাকা জমিয়ে পেয়ে যান 1 কোটি টাকা রিটার্ন।
২) এই স্কিমের টাকার মধ্যে থেকে বিনিয়োগকারী আংশিক টাকা তুলে নিতে পারবেন।
৩) একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরে লোন নেওয়া যাক।
৪) ট্যাক্স ছাড়ের সুবিধা মিলবে।
এই সংক্রান্ত নতুন আপডেট সবার আগে পেতে হলে এই ওয়েবপোর্টালটি ফলো করতে ভুলবেন না।