Electric Bill – বিদ্যুৎ বিলের খরচ অর্ধেক কমে গেল, শুধু করতে হবে এই সহজ কাজ।
বৈদ্যুতিক যন্ত্র থাকলে গ্রাহকদের তার উপর নির্ভর করেই Electric Bill বা বিদ্যুৎ বিল দিতে হয়। তাই গরমকালে একরকম বিদ্যুতের বিল আসে। আবার শীতকালে অন্যরকম। কিন্তু সবথেকে বড় বিষয়টি হল বিদ্যুতের বিল বা Electric Bill অধিক পরিমানে আসলে মাথায় বাজ পরার জোগাড় হয় সাধারণ নাগরিকদের। এই সমস্যা থেকেও খুব সহজেই মুক্তি পেতে পারেন। আর Electric Bill 50% খরচ হবে, কেবল এই কয়েকটি পন্থা ফলো করলে। আজকের প্রতিবেদনে আমরা এরমই কিছু পন্থার কথা আলোচনা করবো, যাতে Electric Bill এর খরচ কমবে বহু পরিমানে।
Electric Bill কমাতে করুন এই কাজগুলি –
১) ইলেক্ট্রিক গিজার :-
শীতকালে সকালবেলা স্নান করার ইচ্ছে না থাকলেও, কাজে বেরোনোর আগে করতেই হয়। এমন অবস্থায় বহু বাড়িতেই ইলেক্ট্রিক গিজার (Electric geyser) ব্যবহার করা হয়। কিংবা গরম জলে স্নান করার অভ্যাস থাকলেও গিজার ব্যবহার করা হয়।
এক্ষেত্রে জল গরম করার জন্য বাথরুমে সারাক্ষন গিজার চালিয়ে না রাখাই ভালো। কারন বাথরুমে সারাক্ষন ইলেক্ট্রিক গিজার চালিয়ে রাখলে কারেন্ট বেশি পোড়াবার জন্যে Electric Bill বেশি আসে। এতে করে বিদ্যুতের বিল অনেক বেশি আসে। এই সমস্যার সমাধানে ৫ তারা রেটিং যুক্ত গিজার ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে বিদ্যুত সাশ্রয়ও হবে, পাশাপাশি জলও তাড়াতাড়ি গরম হবে।
২) রুম হিটার :-
রুম হিটার থাকলেও বিদ্যুতের বিল অধিক আসে। রুম হিটারের বিল কমাতে কিছু পন্থা অবলম্বন করা যায়। সর্বদা ঘর গরম করতে দরজা বন্ধ করে রাখা দরকার। ফলে ঘরও তাড়াতাড়ি গরম হবে। আর রুম হিটারও তাড়াতাড়ি বন্ধ করা যাবে। বেশিক্ষন না চালালে বিদ্যুত বিলও সাশ্রয় হবে।
৩) কিচেন চিমনি :-
রান্নাঘরে লাগানো কিচেন চিমনি থেকেও প্রচুর কারেন্ট বিল আসে। আর এটি না লাগালেও ঘর ধোঁয়া হয়ে যায়। এছাড়া এটি ব্যবহার করলে রান্নাঘরে তেল কালি জমে না। ঘর খুব গরম হয়ে যাওয়া থেকেও আটকাবে। কিন্তু সারাক্ষন এটি চালিয়ে রাখলে অধিক বিল আসে। তাই চিমনি সবসময় না চালিয়ে কেবল রান্নার সময় চালানো দরকার।
৪) এসি বা কুলার :-
একইভাবে গরমকালে এসি বা কুলার যখন চালানো হবে। ঘরের দরজা এবং জানালা বন্ধ করে চালাতে হবে। এতে করে ঘর তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হবে। সাথে সাথে Electric Bill কমে আসবে।
এই সংক্রান্ত নতুন আপডেট সবার আগে পেতে হলে এই ওয়েব পোর্টালটি ফলো করতে ভুলবেন না।