Board Exam – মাধ্যমিক, একাদশ উচ্চ মাধ্যমিক 3 মেগা পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার গোপন টেকনিক, খাতা কীভাবে সাজাবে?
সামনেই Board Exam! প্রস্তুতি পর্ব প্রায় সবার শেষ। মাধ্যমিকের পর ক্লাস ইলেভনের ফাইনাল, উচ্চমাধ্যমিক পর পর পরীক্ষা। একেবারে পরীক্ষার মরশুম। শেষ মুহূর্তে জোর কদমে প্রস্তুতি চলছে ঘরে ঘরে। সবাই চাইছে প্রতিটি চ্যাপ্টার পরীক্ষায় বসার আগে মিলিয়ে নিতে। এখন কিছু নিয়ম মেনে লিখলে নাম্বার আসে বেশ অনেকটাই বেশি। তাই দেখে নেওয়া যাক নাম্বার বাড়ানোর কিছু কৌশল।
Board Exam এ এই ট্রিক্স ব্যবহার করলে মিলবে অনেক নম্বর।
যেমন সামনে মাধ্যমিক অনেক শর্ট কোয়েশ্চেন আসে পরপর। তার মধ্যে সব করতে হয়না যেমন আটটার মধ্যে ছটা করতে বলা হয়। এর মধ্যে ছটাই তোমরা করবেনা একটা বেশি আর পারলে সবকটাই কারণ যদি প্রথম ছটার একটা ভুল হয়ে যায় তাহলে পরের গুলো দেখে নম্বর দিয়ে দেওয়া হবে। Board Exam এ খাতার দুদিকে মার্জিন দিতে অবশ্যই ভুলবেনা।
এবারের মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে মানতে হবে এই 7 টি নিয়ম, পরীক্ষা দিতে যাওয়ার আগে জেনে নিন।
বড়ো প্রশ্নের যখন উদাহরণ দেবে উত্তরের সাথেই দিয়ে দেবে না পরের প্যারাতে এসে উত্তর দেবে। আর কোনো প্রশ্ন যদি পরের পাতাতে উত্তর চলে যায় সেটা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করে দেবে। যেমন গণিতের ক্ষেত্রে ডানদিকে অবশ্যই রাফ করবে কোনোভাবে অঙ্ক ভুলও করো কিন্তু রাফ ঠিকভাবে করো তাহলে বেশ কিছুটা দিয়ে দেওয়া হবে। যেমন বিজ্ঞানের আঁকা ভূগোলের ম্যাপ পয়েন্টিং ইত্যাদি ক্ষেত্রে পেনসিলের ব্যাবহার করবে।
পরীক্ষাতে অবশ্যই ট্রান্সপারন্টে বোর্ড ব্যাবহার করবে। এখানে যে পেনগুলি দিয়ে লিখবে বলে ঠিক করেছো সেগুলি আগে দিয়ে লিখে টেস্ট করে নেবে। নতুন পেন একদম নিয়ে চলে যাবেনা। কালার চেঞ্জ করে পেন ব্যাবহার কালো,নীল, আকাশি। লাল এবং সবুজ পরীক্ষকরা ব্যাবহার করে তাই কোনো পরীক্ষার্থী যেন সেই কালার ব্যাবহার না করে।
Board Exam হলে সাদা জলের পাশাপাশি ডাবের নিয়ে যেতে পারো অনেকেরই ডিহাইড্রেশনের সমস্যা আছে। পেন, পেনসিল, জিওমেট্রি বক্স এগুলো অবশ্যই প্রতিদিন নিয়ে যাবে। মাধ্যমিকের পরই ইলেভন ফাইনাল এবং উচ্চমাধ্যমিক। এই দুই পরীক্ষাতে প্রায় একই ফর্মাটে লিখতে হয়। এখানে আর্টস, সায়েন্স , কমার্সের আলাদা আলাদা ভাগে আলাদা জিনিস নিয়ে যেতে হয়।
এই সিলেবাস ও টিপস মেনে ভালো রেজাল্ট করার গোপন উপায় দেখে নিন।
আর্টসের ছেলেমেয়েরা ব্যাখামূলক প্রশ্নের দিতে অবশ্যই তিনটে কালি দিয়ে লিখবে যেমন নীল দিয়ে কালো দিয়ে কোটেড লাইন গুলো লিখবে। যাদের হাতের লেখা তুলনায় খারাপ তারা কালোটা এড়িয়ে চলাই ভালো । অনেকটা অস্পষ্ট লাগে এতে। যে বাড়তি পাতা নেবে সেগুলো খাতার ভিতরে ঢুকিয়ে সুতো দিয়ে বাঁধবে।