WB Primary TET – প্রাইমারি টেট মামলায় আজই ভাগ্য নির্ধারণ, লাখ লাখ শিক্ষক ও হবু শিক্ষকদের।
WB Primary TET নিয়ে কি রায় হল?
WB Primary TET নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে ইতিমধ্যে অনেক তথ্যই উঠে এসেছে। প্রসঙ্গত, কলকাতা হাইকোর্টে মামলাকারীদের অভিযোগ ছিল, অযোগ্য হওয়া সত্ত্বেও চাকরি পেয়েছেন অনেকে। বর্তমানে তদন্তের মাধ্যমে যে তথ্য উঠে এসেছে, তার উপর ভিত্তি করে বহু চাকরীরত প্রার্থীকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এবার নিয়োগ দুর্নীতি মামলা নিয়ে বড়োসড় তথ্য পাওয়া গেলো। প্রাইমারি বা প্রাথমিকের একগুচ্ছ মামলার মূলতুবি দিলেন হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়!
Primary TET Certificate – প্রাইমারি টেট পাস করেছেন? সার্টিফিকেট পেতে এখনই ক্লিক করুন।
এ নিয়ে মামলাকারীদের কি পরামর্শ দেওয়া হয়েছে? ঠিক কি বললেন তিনি? নিয়োগ দুর্নীতি মামলার মধ্যেই গত বছর অর্থাৎ ১১ ডিসেম্বর, ২০২২ সালে নতুনভাবে টেট পরীক্ষার আয়োজন করেছিল পর্ষদ। যেখানে আবেদনের শর্তের মধ্যে জানানো হয়েছিল ২০১৪ এবং ২০১৭ সালের পাশ ট্রেইন্ড পরীক্ষার্থীরা আবেদন জানাতে পারবেন। কিন্তু পরীক্ষা হওয়ার পরও কেটে গেছে বেশ অনেকটা সময়।
বর্তমানে নিয়োগ দুর্নীতির জট এখনও কাটেনি। সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, প্রাইমারি টেট পরীক্ষায় ডিজিটাল OMR শিট নিয়ে একগুচ্ছ মামলার মুলতুবি দিলেন হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়! পাশাপাশি মামলাকারীদের সুপ্রিম কোর্টে আবেদনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হল!
WB Primary TET নিয়ে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় কি জানিয়েছেন?
বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় দুই মামলাকারীকে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করার পরামর্শ দিয়ে বলেন, শীর্ষ আদালত সবুজ সংকেত দিলে তিনি বিচারকার্য করবেন। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের উপর তার বিশ্বাস, আস্থা এবং শ্রদ্ধা রয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গের প্রাইমারি টেট পরীক্ষা নিয়ে নতুন ঘোষণা, চাকরি প্রার্থীদের টেনশন কাটলো।
বিশেষত, অনেকেই মনে করছেন, তিনি সিঙ্গেল বেঞ্চে মামলা চলবে কিনা তা নিশ্চিত হতে চাইছেন। তাই সবুজ সংকেতের কথা উঠে আসছে। এ প্রসঙ্গে জানানো হচ্ছে, সুপ্রিম কোর্ট এর আগে ১৬৫০০ জন শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই- ইডি এর তদন্তের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল। যদিও মামলারীদের একাংশের আশা শীঘ্রই দুর্নীতির কাণ্ডের জট খুলবে।
এই সংক্রান্ত খবরের নতুন আপডেট সবার আগে পেতে হলে এই ওয়েবপোর্টালটি ফলো করতে ভুলবেন না।
যোগ্য প্রার্থীদের চাকরী দেওয়া হোক , দোষীরা কঠিন শাস্তি পাক , কিন্তু কোনো নিরপরাধ চাকুরীজীবী র যেনো কোনো প্রকার অসম্মান , সমস্যা না হয় ।