ট্রেন্ডিং

Local train – এখই শেষ হচ্ছে না রেলের কাজ, দুর্ভোগ চলবে লম্বা সময় ধরে, আর স্টেশনে অপেক্ষা না করে smartly করুন এই কাজ।

Local train যাত্রীদের নিত্যদিনের দুর্ভোগ লেগেই রয়েছে। তার কারণে কখনো সময়ের আগেই বাড়ি থেকে বেরোতে হচ্ছে, তা না হলে যাত্রাপথে ভোগান্তির শেষ নেই। গত বৃহস্পতিবার হঠাৎ করেই শিয়ালদহ -বারাসাত, বনগাঁ এবং হাসনাবাদ শাখার যাত্রীরা সমস্যার মুখে পড়েছিলেন। মূলত, ডাউন লাইনে সিগনালিং এর সমস্যার কারণেই প্রায় অনেক্ষণের জন্য বনগাঁ, বারাসত থেকে শিয়ালদামুখী ডাউনের ট্রেন পরিষেবা বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ডাউন ট্রেনগুলি বিভিন্ন স্টেশনে দাঁড়িয়ে পড়ছিল।

Local train কত দিন বাতিল?

ওইদিন Local train এর সঙ্গে এক্সপ্রেস ট্রেনও এই সমস্যায় পড়েছিল। বর্তমানেও এই সমস্যা কাটেনি। শিয়ালদা এবং পার্শ্ববর্তী রেল লাইনের নন-ইন্টারলকিংয়ের কাজ চলছিল। যার ফলে ভোগান্তিতে যাত্রীরা।যদিও সম্প্রতি রেল মন্ত্রক সূত্রে খবর, গতকাল (মঙ্গলবার) এই নন-ইন্টারলকিংয়ের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। তবে সোমবার রাতেই এই কাজ শেষ হয়েছে।

বনগাঁ-শিয়ালদহ লাইনে ট্রেন চলাচল ব্যাহত, সমস্যায় বহু যাত্রী।

ফলে বলা যায় পুরোপুরি না হলেও যাত্রীদের ভোগান্তি কিছুটা হলেও কমেছে। অন্যদিকে নৈহাটি ও কল্যাণীর মধ্যে অটোমেটিক সিগন্যালিং ও থার্ড লাইন বসানোর কাজ চলছে। সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, আগামী ২০ মার্চ পর্যন্ত এই শাখার Local train এর যাত্রীরা ট্রেন বাতিলের সমস্যায় পড়তে পারেন। রেল সূত্রে খবর, শিয়ালদা থেকে কল্যাণী পর্যন্ত ১৩ জোড়া ট্রেন প্রতিদিন বাতিল করা হতে পারে।

পাশাপাশি শিয়ালদা-রানাঘাট রুটেও কাজ চলছে। সূত্রের খবর, কাজ শেষ হতে প্রায় একসপ্তাহ সময় লাগতে পারে। ফলে এই কয়দিন যাত্রীদের সমস্যায় পড়তে হবে। কল্যাণী থেকে রানাঘাটের মধ্যে প্রায় ৬ জোড়া Local train চলবে। নিত্যদিন অফিস বা কাজের টানে বেরোনো যাত্রীদের এই সমস্যায় পড়তে হবে ঠিকই। কিন্তু বাড়ি থেকে কোথাও বেরোনোর পরিকল্পনা করার আগে অবশ্যই ট্রেন চলাচলের বর্তমান অবস্থা জেনেই বেরোনো ভালো। যাতে করে যাত্রীর সময়ও বাঁচবে।

আর পরিকল্পনাও নষ্ট হবে না। তবে যাত্রীদের সুবিধার্থে কোনও Local train আগে থেকে ঘোষণা না করে বাতিল করা হবে না। এছাড়া প্রতিদিন ভোর ৫টা থেকে রাত ১০টা অবধি কল্যাণী-কল্যাণী সীমান্তের মধ্যে মোট ১৪ জোড়া Local train চলবে। জানিয়ে রাখি, এখন আরো সুবিধা হয়েছে যাত্রীদের। কারণ পূর্ব রেলের তরফে নির্দিষ্ট অ্যাপ চালু করা হয়েছে। ফলে সহজেই গুগল সার্চে গিয়ে জেনে নিতে পারবেন অ্যাপটির নাম।

রাজ্যে বন্ধ হতে চলেছে ৮ হাজার স্কুল, চাকরি নিয়ে টানাটানি শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীদের।

আর তারপর play store থেকে তা ডাউনলোড করে প্রয়োজনে চেক করে নিতে পারবেন ট্রেন কোন স্টেশনে রয়েছে। বাড়ি থেকে কখন বেরোতে হবে, তাও পরিকল্পনা করে নিতে পারবেন। যাত্রীদের সুবিধার্থে অ্যাপটির নাম জানানো হল ‘Suburban Tracking System’.
এই সংক্রান্ত খবরের নতুন আপডেট সবার আগে পেতে হলে এই ওয়েবপোর্টালটি ফলো করতে ভুলবেন না।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *