ট্রেন্ডিং

হঠাৎ কাজে ছুটি পেয়েছেন? এই জায়গায় সামান্য খরচেই ঘুরে আসতে পারেন, একবার অবশ্যই দেখুন।

কাজের থেকে একদিন ছুটি (holiday) পেলেই ঘুরে আসতে ইচ্ছে করে? আর হবে না-ই বা কেন। সারাদিন একইভাবে কাজ করার পর যদি বাইরে কোথাও ঘুরে আসা যায়, ছুটি কাটানো যায় তবে মন ভালো থাকে। আর কথায় আছে না বাঙালীর পায়ে চাকা লাগানো থাকে। কিন্তু সবসময় একই জায়গায় ঘুরতে যেতে মন চায় না। আজকে এমন জায়গার সম্পর্কে জানানো হবে, সেখানে কম খরচে মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে সময় কাটানো সম্ভব।

ছুটি কাটানোর সেরা জায়গা দেখুন, আর ‘দিপুদা’ নয়।

একা বা বন্ধু বান্ধব কিংবা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যাওয়াই যাবে। এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ভুলিয়ে দেবে পুরি বা দীঘা যাওয়ার ইচ্ছে। সমুদ্র কিংবা পাহাড়, পছন্দসই যে কোনো একটা জায়গা বেছে নিয়ে পরিকল্পনা মাফিক যাত্রাপথে রওনা দেন অনেকেই। কিন্তু হঠাৎ করে কোথাও ঘুরতে গেলে পরিকল্পনা করার উপায় থাকে না। তখন কম খরচে কোথায় যাওয়া যাবে?

সাধারণ মানুষের জন্য বিরাট স্বস্তি, উজালা যোজনায় 12 মাসই রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারে ভর্তুকি, ঘোষণা কেন্দ্রের।

সেকথাই অনেকে চিন্তা করেন। ভাববেন না, ছুটি কাটানোর অন্যতম একটি জায়গা হল কলকাতার কাছে ছোট্ট একটি পাহাড়ি গ্রাম ঋষিহাট (Rishihut). নামটা অনেকে শুনে থাকতে পারেন, আবারও প্রথমবারও শুনতে পারেন। দার্জিলিঙের কাছে অবস্থিত এই গ্রাম একেবারেই জনবহুল নয়। বিশেষ করে কম খরচে এই জায়গার পরিবেশ, উল্লেখযোগ্য স্থান, খাবার উপভোগ করতে যাওয়াই যায়।

কিভাবে যাওয়া যাবে?
প্রথমেই বলা হয়েছে এটি হল দার্জিলিং এর একটি ছোট্ট গ্রাম। জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে গাড়ি বা বাসে দার্জিলিং যেতে হবে। এরপর সেখান থেকে আবারও গাড়ি ধরে যেতে হবে ঋষিহাট।
কোথায় থাকবেন?
কোথাও ঘুরতে গেলে বর্তমানে অনলাইনের মাধ্যমে আগে থেকেই হোটেল বা লজ বুক করে রাখা যায়। যদিও এখানে ফাইভস্টার হোটেল নয়, হোমস্টে রয়েছে। তাই আগে থেকে এই হোমস্টেগুলিতে বুকিং করে রাখাই ভালো কাজ। সেক্ষেত্রে সেখান থেকেই গাড়ির ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়।

উল্লেখযোগ্য জায়গা-
ঋষিহাটে গেলে চা বাগান আর কাঞ্চনজঙ্ঘা অবশ্যই দেখতে হবে। সূর্যের আলোয় সেই পরিবেশে পাহাড়ের ছোটো ছোটো বাড়িগুলি। আর সেখানে বসে সকাল সন্ধ্যায় পরিজন বা বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে চায়ের আসর। তাছাড়া, আরেকটি সুন্দর আকর্ষণ হল সেখানকার অর্কিড।

এই সার্টিফিকেট রয়েছে? সরকারি চাকরি পাওয়া থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি, সবেতেই পাওয়া যাবে ছাড়, কিভাবে আবেদন জানাবেন?

এবার আসা যাক খাওয়া দাওয়া-
ঋষিহাটের মানুষের পেশা হল চাষবাস। পাহাড়ের কোলে তারা ধাপ চাষ করে থাকেন।
তাই সেখানে গেলে অবশ্যই মিলবে অর্গানিক খাবার।
এই সংক্রান্ত খবরের নতুন আপডেট সবার আগে পেতে হলে এই ওয়েবপোর্টালটি ফলো করতে ভুলবেন না।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *